বন্যা পরিস্থিতি: নোয়াখালীতে সাপের কামড়ে হাসপাতালে ২৫৫ জন

আমার নোয়াখালী ডেস্ক
  • আপডেট: ১১:৩৩:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / 215

নোয়াখালীতে বন্যা দুর্গত এলাকায় সাপের কামড়ে আহত হয়ে ২৫৫ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এরপর আহতরা বিভিন্ন সময় চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালের দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার সৈয়দ মহিউদ্দিন আবদুল আজিম। তবে তিনি তাৎক্ষণিক তাদের পরিচয় জানাতে পারেনি।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত চৌদ্দ দিনের টানা বৃষ্টি ও ফেনীর মুহুরী নদীর পানি নোয়াখালী ঢুকে বন্যার সৃষ্টি হয়। এতে নোয়াখালীর ৮টি উপজেলার অনেক জায়গায় হাঁটু পরিমাণ পানি উঠে যায়। ফলে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। গত চৌদ্দ দিনে সদর, কবিরহাট, সুবর্ণচরসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে সাপের কামড়ে আহত হয়ে ২৫৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

আবাসিক মেডিকেল অফিসার সৈয়দ মহিউদ্দিন আবদুল আজিম আরও বলেন, গত ২৪ ঘন্টায় ২৫ জনকে বন্যাকবলিত এলাকার মাঠে-ঘাটে কিংবা বাসাবাড়িতে কাজকর্ম করার সময় সাপ তাদের দংশন করে। অতি বৃষ্টি ও বন্যার কারণে এসব সাপ গর্ত থেকে বাহিরে আসছে বলে ধারণা করছে স্থানীয়রা।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

বন্যা পরিস্থিতি: নোয়াখালীতে সাপের কামড়ে হাসপাতালে ২৫৫ জন

আপডেট: ১১:৩৩:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নোয়াখালীতে বন্যা দুর্গত এলাকায় সাপের কামড়ে আহত হয়ে ২৫৫ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এরপর আহতরা বিভিন্ন সময় চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালের দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার সৈয়দ মহিউদ্দিন আবদুল আজিম। তবে তিনি তাৎক্ষণিক তাদের পরিচয় জানাতে পারেনি।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত চৌদ্দ দিনের টানা বৃষ্টি ও ফেনীর মুহুরী নদীর পানি নোয়াখালী ঢুকে বন্যার সৃষ্টি হয়। এতে নোয়াখালীর ৮টি উপজেলার অনেক জায়গায় হাঁটু পরিমাণ পানি উঠে যায়। ফলে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। গত চৌদ্দ দিনে সদর, কবিরহাট, সুবর্ণচরসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে সাপের কামড়ে আহত হয়ে ২৫৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

আবাসিক মেডিকেল অফিসার সৈয়দ মহিউদ্দিন আবদুল আজিম আরও বলেন, গত ২৪ ঘন্টায় ২৫ জনকে বন্যাকবলিত এলাকার মাঠে-ঘাটে কিংবা বাসাবাড়িতে কাজকর্ম করার সময় সাপ তাদের দংশন করে। অতি বৃষ্টি ও বন্যার কারণে এসব সাপ গর্ত থেকে বাহিরে আসছে বলে ধারণা করছে স্থানীয়রা।