বাহরাইনে জুমার নামাজরত অবস্থায় নোয়াখালীর চেরাজুল হকের মৃত্যু

আমার নোয়াখালী ডেস্ক
  • আপডেট: ০৯:৩৭:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ মে ২০২৩
  • / 198

বাহরাইনে জুমার নামাজরত অবস্থায় মুসল্লি নোয়াখালীর সদর উপজেলার চেরাজুল হকের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৫ মে) দুপুরে জামে মসজিদে জুমার নামাজ পড়া অবস্থায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।

মৃত চেরাজুল হক নোয়াখালীর সদর উপজেলার কাদির হানিফ ইউনিয়নের সুরু জামালের ছেলে। তার স্ত্রীসহ ২ ছেলে ও ২ মেয়ে রয়েছে।

শুক্রবার জুমার এক রাকাত নামাজ শেষ করে দ্বিতীয় রাকাতের সেজদা দিতে গেলে তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। তাৎক্ষণিক অন্য মুসল্লিরা তাকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক চেরাজুলকে মৃত ঘোষণা করেন। মসজিদেই তার মৃত্যু হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এদিকে মৃত চেরাজুল হকের মেয়ের জামাই মো. সোহেল বলেন, বাবা নামাজী মানুষ ছিলেন। কারও সাথে কোনো ঝামেলা ছিল না। সব সময় হাসিখুশি থাকতেন। ওনার মৃতদেহ দেশে আনতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করছি।

কাদির হানিফ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রহিম চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, দীর্ঘ সময় ধরে চেরাজুল হক প্রবাসে থাকতেন। মাঝে-মধ্যে বাড়িতে আসতেন তিনি। তার মৃত্যুর খবর বাড়িতে পৌঁছালে পরিবারের সবাই কান্নায় ভেঙে পড়েন।

মরদেহ আনতে তার পরিবার সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন বলেও জানান চেয়ারম্যান রহিম চৌধুরী।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

বাহরাইনে জুমার নামাজরত অবস্থায় নোয়াখালীর চেরাজুল হকের মৃত্যু

আপডেট: ০৯:৩৭:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ মে ২০২৩

বাহরাইনে জুমার নামাজরত অবস্থায় মুসল্লি নোয়াখালীর সদর উপজেলার চেরাজুল হকের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৫ মে) দুপুরে জামে মসজিদে জুমার নামাজ পড়া অবস্থায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।

মৃত চেরাজুল হক নোয়াখালীর সদর উপজেলার কাদির হানিফ ইউনিয়নের সুরু জামালের ছেলে। তার স্ত্রীসহ ২ ছেলে ও ২ মেয়ে রয়েছে।

শুক্রবার জুমার এক রাকাত নামাজ শেষ করে দ্বিতীয় রাকাতের সেজদা দিতে গেলে তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। তাৎক্ষণিক অন্য মুসল্লিরা তাকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক চেরাজুলকে মৃত ঘোষণা করেন। মসজিদেই তার মৃত্যু হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এদিকে মৃত চেরাজুল হকের মেয়ের জামাই মো. সোহেল বলেন, বাবা নামাজী মানুষ ছিলেন। কারও সাথে কোনো ঝামেলা ছিল না। সব সময় হাসিখুশি থাকতেন। ওনার মৃতদেহ দেশে আনতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করছি।

কাদির হানিফ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রহিম চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, দীর্ঘ সময় ধরে চেরাজুল হক প্রবাসে থাকতেন। মাঝে-মধ্যে বাড়িতে আসতেন তিনি। তার মৃত্যুর খবর বাড়িতে পৌঁছালে পরিবারের সবাই কান্নায় ভেঙে পড়েন।

মরদেহ আনতে তার পরিবার সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন বলেও জানান চেয়ারম্যান রহিম চৌধুরী।