নোয়াখালীর মাইজদীতে ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক

আমার নোয়াখালী ডেস্ক
  • আপডেট: ০৪:১৯:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই ২০২০
  • / 2292

নোয়াখালীর মাইজদী থেকে এক ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তারকে আটক করেছে পুলিশ।

সোমবার (১৪ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) নোয়াখালী জেলা কার্যালয়ের তথ্যের ভিত্তিতে শহরের হাসপাতাল রোড হাউজিং এস্টেট এলাকায় ওই ডাক্তারের বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে পুলিশ।

আটককৃত ভুয়া এমবিবিএস কামরুল হাসান (৩২), লক্ষীপুর জেলার কমলনগর উপজেলার চরপাগলা গ্রামের হোসেন আহমদ’র ছেলে।
ভুক্তভোগী একাধিক রোগী জানান, ভুয়া ওই ডাক্তার দীর্ঘদিন মাইজদী শহরের মাতৃছায়া হাসপাতাল প্রা.লিমিটেডে পিজিটি (মেডিসেন), নিউরোমেডিসিন,হৃদরোগ বক্ষব্যাধি, বিশেষজ্ঞ পরিচয় দিয়ে প্যাড ব্যবহার করে চেম্বারে রোগী দেখছেন।

তার বিষয়ে বিভিন্ন অভিযোগ পাওয়ার পর তার বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে পুলিশ। পরে তিনি নিজেকে এমবিবিএস ডাক্তার হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে ব্যর্থ হন।

এর আগে একই হাসপাতাল থেকে ১২ নভেম্বর ২০১৮ সালে আরেক ভূয়া ডাক্তার আবুল কাশেমকে গ্রেপ্তার করে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে সুধারাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নবীর হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এনএসআইয়ের তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসে। পরে জেলা সিভিল সার্জনের সহযোগিতায় সে ভুয়া ডাক্তার প্রমাণিত হয়।

এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

নোয়াখালীর মাইজদীতে ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক

আপডেট: ০৪:১৯:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই ২০২০

নোয়াখালীর মাইজদী থেকে এক ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তারকে আটক করেছে পুলিশ।

সোমবার (১৪ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) নোয়াখালী জেলা কার্যালয়ের তথ্যের ভিত্তিতে শহরের হাসপাতাল রোড হাউজিং এস্টেট এলাকায় ওই ডাক্তারের বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে পুলিশ।

আটককৃত ভুয়া এমবিবিএস কামরুল হাসান (৩২), লক্ষীপুর জেলার কমলনগর উপজেলার চরপাগলা গ্রামের হোসেন আহমদ’র ছেলে।
ভুক্তভোগী একাধিক রোগী জানান, ভুয়া ওই ডাক্তার দীর্ঘদিন মাইজদী শহরের মাতৃছায়া হাসপাতাল প্রা.লিমিটেডে পিজিটি (মেডিসেন), নিউরোমেডিসিন,হৃদরোগ বক্ষব্যাধি, বিশেষজ্ঞ পরিচয় দিয়ে প্যাড ব্যবহার করে চেম্বারে রোগী দেখছেন।

তার বিষয়ে বিভিন্ন অভিযোগ পাওয়ার পর তার বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে পুলিশ। পরে তিনি নিজেকে এমবিবিএস ডাক্তার হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে ব্যর্থ হন।

এর আগে একই হাসপাতাল থেকে ১২ নভেম্বর ২০১৮ সালে আরেক ভূয়া ডাক্তার আবুল কাশেমকে গ্রেপ্তার করে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে সুধারাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নবীর হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এনএসআইয়ের তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসে। পরে জেলা সিভিল সার্জনের সহযোগিতায় সে ভুয়া ডাক্তার প্রমাণিত হয়।

এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।